পরবর্তী নির্বাচনের জন্য দুটি সম্ভাব্য সময়সীমা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা

তিনি বলেন, বিগত তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। সেখানে ছিল একটি ভুয়া সংসদ, ভুয়া এমপি এবং ভুয়া স্পিকার। সম্প্রতি দেশের জনগণের কণ্ঠ ফিরে এসেছে; তাদের কণ্ঠ রুদ্ধ করা হয়েছিল জোরপূর্বক।
রূপা হক পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চান। এসময় রূপা বলেন, বাংলাদেশ দেখে আমি সত্যিই উৎসাহিত।
ড. ইউনূস তাকে জানান, পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের জন্য দুটি সম্ভাব্য সময়সীমা রয়েছে: ডিসেম্বর ২০২৫ অথবা ২০২৬ মধ্যবর্তী সময়ে। নির্বাচনের তারিখ নির্ভর করবে জনগণ কতটা সংস্কারের দাবি করে তার ওপর।
এসময় ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার এবং ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর জেমস গোল্ডম্যানও উপস্থিত ছিলেন। এর আগে রূপা হক একটি ইউকে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের অংশ হিসেবে বিশেষ দূত লুৎফি সিদ্দিকী, বিডা চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ চৌধুরী এবং এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোর্শেদের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ নিয়ে বৈঠক করেন।