ভ্যাট বৃদ্ধির প্রভাব কী নিত্যপণ্যে পড়বে?
এনবিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জনগণের স্বার্থে নিত্যপণ্যগুলোর শুল্ক-কর হারে ব্যাপক ছাড় দেওয়া হয়েছে। এনবিআর আরও জানায়, তাদের লক্ষ্য হচ্ছে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব সংগ্রহ বৃদ্ধি, এসডিজি (সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল) বাস্তবায়ন এবং জাতির স্বাবলম্বী হওয়ার উদ্দেশ্যে ভ্যাটের আওতা বাড়ানো এবং হার যৌক্তিকীকরণ করা।
এতে আরও বলা হয়, গত চার মাসে বাজারে নিত্যপণ্য সরবরাহ বৃদ্ধি ও মূল্য স্থিতিশীল রাখতে কিছু পণ্যে, যেমন চাল, আলু, পেঁয়াজ, চিনি, ডিম, খেজুর, ভোজ্য তেল ও কীটনাশক, আমদানি, স্থানীয় ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে শুল্ক, ভ্যাট ও আয়কর ছাড় দেওয়া হয়েছে। এর ফলে, রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ অনেকটাই কমে গেছে।
এনবিআর জানায়, নিত্যপণ্য বাদে অন্য খাত থেকে রাজস্ব সংগ্রহ বৃদ্ধি না হলে বাজেট ঘাটতি বাড়বে, যা দেশের আর্থিক পরিস্থিতির জন্য উদ্বেগের বিষয় হতে পারে। তাই, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মধ্যবর্তী সময়ে রাজস্ব বোর্ডকে এই বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হচ্ছে।